ESMR Services

Patiens with advanced CAD frequently have recurrent Angina. Surgical and interventional options for these patients typically have been exhausted or will result in only partial revascularization. ESMR offers new hope for these patients and provides therapy which complement existing treatment procedures.
The number of patients with persistent Angina despite PCI is increasing due to improvement in revascularization procedures. Between 15-25% of patients undergoing revascularization procedures will not be free from angina one year after the procedure. Therapy to these patients is invasive or mostly used on medication. Patient medical history of interventions determine the risk to have repeated angina.
The more interventions the patient had the higher the chance to have angina again.
It is also the treatment indicated for patients who no longer benefit from current revascularization method due to –
1.Large number of occluded small arteries ( 2.Occlusions in a small artery (< 2.5 mm) that cannot be treated with Anti Angina medication, CABG or Angioplasty
3.Chronic Total Occlusion (CTO) in one major coronary artery
So in these cases ESMR may be an option.
Other cardiac indications:-

• Chronic Heart failure
• Post MI (Remodeling)
• Post PCI / Post CABG(Reperfusion Injury)
• Post PCI (Persistent ST Elevation)
• Silent ischemia/ Hybernating myocardium

The treatment should be designed according to patient past medical history and cardiac interventions (PCI, CABG).
The patient should undergo imaging tests to locate the ischemic zone (SPECT, PET, MRI).
If not applicable, the treatment zone can be located using standard stress echocardiography.
The Cardiospec user has to transfer the information from the imaging modalities to practical echocardiography

• Non-invasive treatment for patients with myocardial reversible ischemia
• Targeting patients untreatable by other methods (Angioplasty, Bypass)
• Triggering local, precise and controlled angiogenesis at the treatment area
• Increasing perfusion and restoring function

Improvements occur in the following parameters:

• CCS class score
• Exercise tolerance time
• Angina threshold at exertion
• Myocardial perfusion shown by SPECT
• Myocardial contractility shown by stress echo.
• Enhancement of coronary collaterals shown by CAG in animal model
• Quality of life shown by SAQ

 Non-invasive

• Can be performed at out-patient basis
• Can be repeated easily as no surgery, anesthesia or catheter intervention is required
• Cost-effective
  • No arrhythmia
  • No cardiac enzyme rise
  • No device related side effects are reported

A novel technology for Cardiology:-

• New therapy to unsolved medical conditions that complement existing treatments
• Unique Echocardiography based therapy
• Non-invasive application with short treatment time and no side effects
• Proven and safe therapy which is used in more than 50 hospitals in 21countries worldwide.
• Present in Cardiology congresses ( ESC, Heart Failure, EuroEcho, ACC etc)
• RCT studies in Germany, UK, The Netherlands & Israel
• Ongoing FDA study (Myo Clinic)Patient who may benefit from ESMR Therapy:
  1.Patient who has blocks in Heart arteries but unsuitable for Angioplasty (Stenting) or Bypass Surgery.
  2.Are considered inoperable or at high risk of operative/Interventional complications.
  3.Have associated diseases that increase the risk of operation eg.Uncontrolled Diabetes, Heart failure, lung disease, kidney failure or previous Brain stroke etc.
  4.Have Heart function (EF) less than 35% for previous Heart attack.
  5.Are unwilling to undergo any Invasive revascularization procedure.
  6.Already done Angioplasty or Bypass Surgery but-again suffers from Heart pain (Angina).

ইএসএমআর বা একস্ট্রা করপোরিয়াল শকওয়েভ মায়োকার্ডিয়াল রিভাসকুলারাইজেশন থেরাপীতে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় যার গতি শব্দের গতির চেয়েও বেশি অর্থাৎ সুপারসনিক প্লেন বা বজ্রপাতের গতির চেয়েও অনেক বেশি। এই আল্ট্রাসনিক শক ওয়েভ হাই ভোল্টেজ শক ওয়েভ জেনারেটরের মাধ্যমে তৈরী করা হয় এবং একটি সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে ইকোকার্ডিওগ্রাম যন্ত্রের সাহায্যে হার্টের দুর্বল অংশকে চিহিৃত করে সেখানে প্রয়োগ করা হয়। এই প্রক্রিয়াই রোগী সজাগ থাকে। কোনো এ্যানেসথেসিয়া প্রয়োগ করা হয় না এবং রোগী কোনো ব্যথা অনুভব করে না। এই থেরাপীর মাধ্যমে হার্টের যে সকল মাংসপেশি রক্ত স্বল্পতায় ভুগছে সেখানে নতুন রক্তনালী তৈরী হয়। ফলে হার্টে রক্ত সরবরাহ বাড়ে এবং বুক ব্যথা ও শাষকষ্ট কমে যায়।

ইএসএমআর বা শক্ থেরাপীতে হার্টের মাংসপেশীতে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন আল্ট্রাসনিক শক্ ওয়েভ প্রয়োগ করা হয় যার ফলে হার্টের টিস্যুতে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। অনেক প্রকার বায়োকেমিক্যাল পদার্থ নিঃসরন হয় যেমন নাইট্রিক অক্সাইড VEGF, SDF-1, FLT-1, PGF-10 ইত্যাদি যার মাধ্যমে নতুন রক্তনালী(Neoangiogenesis) তৈরী হয়।

• যাদের হার্টের রক্তনালীতে ব্লক আছে কিন্তু রক্তনালীর গঠন বৈশিষ্ট্যের কারনে(অতিরিক্ত আকা বাকা অথবা স্বাভাবিক এর চেয়েও চিকন) রিং বসানো বা বাইপাস সার্জারী করা যাচ্ছেনা
• রক্তনালীর ব্লকের কারনে ইতিমধ্যেই বাইপাস সার্জারী বা রিং বসিয়ে ফেলেছেন কিন্তু পরবর্তিতে আবারও বুকের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন
• রক্ত নালী সম্পূর্নরুপে বন্ধ হয়ে ক্যালসিয়াম জমে গেছে বিধায় যেখানে রিং বসানো সম্ভব হচ্ছেনা ।
• হার্ট এ্যাটাকের ফলে হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে যাবার কারনে বারবার শ্বাষ কষ্ট হচ্ছে বিধায় অন্য কোনো অপারেশনের ঝুঁকিতে যাওয়া সম্ভব হচ্ছেনা,
• হার্টের ছোট ছোট রক্তনালীগুলিতে ব্লক থাকার কারনে যেখানে রিং বসানো যাচ্ছে না।
• হার্টের রক্তনালীতে ব্লক আছে কিন্তু কিডনী ফেইলিউর বা ইতিপুর্বে ঘটে যাওয়া ব্রেন ষ্ট্রোকের কারনে বাইপাস সার্জারী করা যেখানে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।

এ্যানজিওগ্রামের মাধ্যমে যাদের রক্তনালীতে ব্লক পাওয়া গেছে তাদের ডবুটামিন ষ্ট্রেস ইকো টেষ্টের মাধ্যমে রক্ত স্বল্পতাই আক্রান্ত অংশগুলিকে চিহ্নিত করা হয়। রোগীকে ইএসএমআর যন্ত্রের বেডে শোয়ানো হয়। তারপর ইকোকার্ডিওগ্রাম যন্ত্রের সাহায্যে রোগীর হার্টের রক্ত স্বল্পতাই আক্রান্ত( ইসকেমিক মায়োকারডিয়াম) অংশগুলিকে ইকোর মাধ্যমে ছবিতে আনা হয়। তারপর ইকোর মাধ্যমে সনাক্তকৃত অংশগুলিকে ম্যাপিং করা হয় এবং এক একটি পয়েন্টে ইএসএমআর যন্ত্রের এ্যাপলিকেটরের মাধ্যমে ১০০শত শক প্রদান করা হয়।ইএসএমআর শক থেরাপী প্রথম সপ্তাহে এক দিন পর পর ৩দিন, ১৫ দিন পর একদিন পর পর ৩দিন এবং পুনরায় ১৫ দিন পর একই নিয়মে ৩ দিন প্রয়োগ করা হয়। অর্থাৎ পুরো চিকিৎসা শেষ হতে দেড় মাস সময় লাগে ।

• রী করা যেখানে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।

এই থেরাপীতে রোগী সজাগ থাকে, অজ্ঞান করার প্রয়োজন পড়েনা । রোগী সামান্য চাপ অনুভব করেন কোনো প্রকার ব্যথা অনুভুত হয় না। দীর্ঘ পরীক্ষা নিরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে এই থেরাপী প্রয়োগে হার্টের কোনো প্রকার ক্ষতি হয় না বা কোনো প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া প্রমাণিত হয়নি।

শক্ওয়েভ থেরাপী চিকিৎসা বিজ্ঞানে গত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে ব্যবহার হচ্ছে। শক্থেরাপীর মাধ্যমে কিডনীর পাথর গুড়া করার পদ্ধতি ‘লিথোট্রিপসি’র ব্যবহার প্রায় দুই দশক যাবৎ কিডনীর চিকিৎসাতে চলছে। হাড় জোড় বা অস্থিরোগ চিকিৎসায় (orthopaedics) নব্বই এর দশকে এর ব্যবহার শুরু হয়। গত এক দশক যাবৎ এর ব্যবহার হৃদরোগ চিকিৎসাতে শুরু হয়েছে। পৃথিবীর ২০টি দেশের প্রায় ৫০টি হাসপাতালে এই চিকিৎসা বর্তমানে সন্তোষজনকভাবে চলছে। বিনা অপারেশনে হার্টের রক্তনালী ব্লকের চিকিৎসায় সম্পূর্ণ নতুন প্রযুক্তির হাই ভোল্টেজ একাস্টিক শকওয়েভ ইএসএমআর হার্ট থেরাপী হৃদরোগীদের আশার আলো জাগিয়ে বাংলাদেশে প্রথম কার্যক্রম শুরু হয়েছে ধানমন্ডিতে জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হসপিটালে। অপারেশন বা রিং না বসানোর কারনে যে সকল রোগী বুকের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন আশা করি তাঁদের জন্য এই থেরাপী আশির্বাদ হিসাবে কাজ করবে।